
সাতই নভেম্বরের বিপ্লব আমাদের অনুপ্রেরণাচ ট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতার চেতনা ও জাতীয় সংহতির প্রতীক হিসেবে এ দিবসের গুরুত্ব আজও অনস্বীকার্য। ৭ নভেম্বরের বিপ্লব আমাদের অনুপ্রেরণা। এদিনে আমরা পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে নতুন যাত্রা শুরু করেছি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে এই দিনের তাৎপর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে ফ্যাসিবাদের পতনের পর বাংলাদেশ যে নতুন যাত্রা শুরু করেছে, সেখানে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন জাতির গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ৭ নভেম্বরের ঐতিহাসিক দিনে সেই নির্বাচনের পথে যাত্রা শুরু করছি।তিনি শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দুপুরে নগরীর ষোলশহর ২ নং গেইটস্থ শহীদ জিয়ার স্মৃতি বিজড়িত বিপ্লব উদ্যানে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণকালে এসব কথা বলেন।তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে “উই রিভোল্ট” বলে যে সশস্ত্র প্রতিরোধ শুরু করেছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান, তা ছিল জাতির জন্য আশার আলো। যখন পুরো দেশ দিশেহারা, তখন তার নেতৃত্ব জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিল। তিনি শুধু মুক্তিযোদ্ধা নন, জাতির একজন স্থপতিও ছিলেন।
মেয়র বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের প্রকৃত রূপকার। তাঁর নেতৃত্বেই দেশ পুনর্গঠনের পথে এগিয়ে যায় এবং জনগণের ক্ষমতায়নের সূচনা ঘটে।
এতে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজ, নিয়াজ মোহাম্মদ খান, হারুন জামান, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, আহবায়ক কমিটির সদস্য মো. কামরুল ইসলাম, কোতোয়ালী থানা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, মহানগর বিএনপি নেতা নকিব উদ্দিন ভূইয়া, জাকির হোসেন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব জমির উদ্দিন নাহিদ, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক জিয়াউর রহমান জিয়া, যুগ্ম আহবায়ক মহসিন কবির আপেল, আব্দুল আহাদ রিপন, মহানগর ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক সামিয়াত আমিন জিসান, সালাউদ্দীন কাদের আসাদ, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জাফরুল হাসান রানা প্রমুখ।